চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বড় দারোগারহাটে স্থাপিত গাড়ির ওজন স্কেল এখন কার্যত দুর্নীতির কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। স্কেল থাকা সত্ত্বেও নিয়ম মানা হচ্ছে না এমন অভিযোগ করেছেন সাধারণ যাত্রীরা ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা
সরেজমিনে দেখা গেছে, স্কেলের ঠিক ১০০ গজ আগে ও ১০০ গজ পরে সড়কের দুই পাশে বালু, সিমেন্ট ও কাঠসহ বিভিন্ন মালামাল ট্রাক থেকে খালি করে স্কেল অতিক্রম করানো হচ্ছে। এরপর স্কেল পার হলেই আবার পুনরায় লোড করা হচ্ছে যেন আইনের কোনো তোয়াক্কা নেই
অথচ সেসময়ও স্কেলের সামনে ও পাশে হাইওয়ে পুলিশ ও স্কেল কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকেন, কিন্তু তারা কোনো প্রতিক্রিয়া দেখান না। স্থানীয়রা প্রশ্ন তুলেছেন
তারা কি কাঠের চশমা পরে বসে আছেন, না কি এর পেছনে রয়েছে মাসোয়ারার খেলা?
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন এই স্কেল থেকে বড় অঙ্কের অর্থ লেনদেন হয়, যার একটি অংশ যায় স্থানীয় প্রভাবশালী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে
জনসাধারণের প্রশ্ন:
এই স্কেল কি কেবল রাজস্ব আহরণের নাটক, নাকি মহাসড়কের সুরক্ষা নিশ্চিত করার প্রকৃত উদ্যোগ?
জনগণের দাবি
- বিষয়টি তদন্ত করে হাইওয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্কেলের সামনে-পেছনে আনলোড-লোড বন্ধে সিসিটিভি এবং ভ্রাম্যমাণ আদালত চালু করতে হবে।